ক্লাস এইট, নাইন, টেনে পড়ুয়া ছাত্ররা জড়াচ্ছে ধূমপানে। যখন ছাত্রদের হাতে থাকা পড়ার বই, তখন তাদের হাতে থাকে স্মার্টফোন, ফ্রী ফায়ার ও পাবজি নিয়ে ব্যস্ত থাকে তারা। এতে কি মনুষ্যত্ব বিকাশ ঘটে! প্রকাশ্যে দোকান থেকে সিগারেট কিনে ধূমপান করছে। তারা আসলে ছাত্র! ধূমপান থেকে একদিন হবে বড় ধরনের মাদকাসক্ত। তাদেরকে এখনই প্রতিরোধ করতে হবে। নজরদারি নিতে হবে অভিভাবকদের। তারা ঝুঁকছে বিভিন্ন অপরাধে, সৃষ্টি করছে গ্যাং। তাদেরকে কিছু বললেই, তারা ক্ষিপ্ত হয়। তখন ঘটে নানান ঘটনা । ছাত্রদের মনুষ্যত্ব বিকাশে মারাত্মক ক্ষতি করছে স্মার্টফোন। সারাদিন-রাত চলে তাদের এ কর্ম। দলে দল বেধে চলে ফ্রী ফায়ার ও পাবজি। সাথে চলে ধুমপান। এর মাঝে যুক্ত হয়েছে ক্যাসিনো নামে জুয়া। তারা বাড়ি হতে স্কুলের উদ্দেশ্যে এসে, স্কুল ফাঁকি দিয়ে ক্যাসিনো, ফ্রী ফায়ার ও পাবজি নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন।অনেক অভিভাবক জানায়, ছেলেরা কথা শুনে না। তাদের ইচ্ছে মতো চলাফেরা করে। স্মার্টফোনে তারা সারাক্ষণ থাকে। আসলে পরিবারের অভিভাবকের অবহেলায় এমন হচ্ছে না তো! এই স্মার্টফোনের জগতে তাদের মনুষ্যত্ব বিকাশের অবনতি ঘটছে। সেদিকেও অভিভাবকদের নজরদারি – খবরদারি রাখতে হবে তাদের সন্তানরা কি করছে! ‘তারা কোন পথে এগুচ্ছে। তাহলে সন্তানদের মনুষ্যত্ব বিকাশ ঘটতে পারে এবং শুবুদ্ধি উদয় হতে পারে।
লেখক –
শংকর শীল
বার্তা সম্পাদক
প্রতিদিন বাংলাদেশ ২৪ ডটকম
বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।