ঢাকাশনিবার , ১২ জুলাই ২০২৫
আজকের সর্বশেষ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

বার্তাকক্ষ
জুলাই ১২, ২০২৫ ৪:৩৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

গত ১০ জুলাই দৈনিক জননী পত্রিকায় চুনারুঘাটের মাহি এন্টারপ্রাইজের মালিক হুসাইন মোল্লার বিরুদ্ধে সৌদিত আরবে শ্রমিক পাঠিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। সংবাদ টি সম্পর্ন মিথ্যা বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রনোদিত। একটি কু-চক্রি মহল সাংবাদিকদের ভুল বুঝাইয়া আমার মান সম্মান নষ্ট করার জন্য উঠে পরে লেগেছে। নিউজটিতে উল্লেখ করা হয়েছে সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ নেয়া সুজন ড্রাইভার ৬ মাস যাবত সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ করছে। প্রকৃত ঘটনা হলো সুজন ড্রাইভার প্রায় দেড় বছর আগ থেকে সৌদি আরবে শ্রমিকের কাজ করছে। যা তার পাসপোর্ট ভিসা যাচাই-বাছাই করলে পাওয়া যাবে। নিউজে আরো উল্লেখ করা হয়েছে সুজন মিয়ার বাড়ি আহম্মদাবাদ ইউনিয়নের কালিশিরী গ্রামে প্রকৃতি পক্ষে সে ৩নং দেওরগাছ ইউনিয়নের জুইড়া গ্রামের বাসিন্দা। মিথ্যা তথ্য এবং ভুলে ভরা এই নিউজটি বিভ্রান্ত কর। চুনারুঘাটের মাহি এন্টারপ্রাইজের মালিক হুসাইন মোল্লা দীর্ঘদিন যাবত অত্যন্ত সুনামের সাথে ট্রাভেলস এজেন্সির ব্যবসা করিয়া আসিতেছি।
এমন মানহানি এবং বিব্রতকর নিউজ প্রকাশ করায় আমি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। সে লোডিং আনলোডিং ভিসায় যায় সেখানে যাওয়ার পর সে বলে আমি লোডিং আনলোডিং করতে পারব না আমি ড্রাইভার আমাকে ডাইভিং দিতে হবে তখন কোম্পানি তার ড্রাইভিং টেস্ট নেয় নেওয়ার পরে দেখা যায় সেটা ড্রাইভিং পারেনা পরবর্তীতে কোম্পানি বলে যে ঠিক আছে তুমি তোমার নিজ খরচে তুমি দেশে যেতে হবে এইভাবে চুক্তিবদ্ধভাবে তাকে পাঠানো হয়েছে যে সে যদি যে কাজে যাচ্ছে সে কাজ যদি সে করতে না পারে তাহলে নিজ খরচে দেশে আসবে পরবর্তীতে তার অভিভাবকদের সাথে আলাপ আলোচনা করি তারা রিকোয়েস্ট করে তাকে দেশে না পাঠিয়ে হালকা পাতলা কোন একটা কাজ দেয়ার জন্য। পরবর্তীতে কোম্পানি অন্য আরেকটি কোম্পানিতে ট্রান্সফার করে তাকে হসপিটাল ক্লিনারের কাজ দেয়া হয় সেখানে সে দুই তিন দিন কাজ করার পর অন্য কোন জায়গায় সে ৩০০০ রিয়াল বেতনে কাজ করতে পারবে বলে সেখান থেকে পালিয়ে যায়। এই কথা তার গার্জিয়ানদেরকে জানানো হয় জানানোর পর তারা আমার অফিসে আসে অফিসে এসে মুরুব্বী নিয়ে বসার জন্য তারিখ করে সেই তারিখ মতে আমি মুরুব্বি নিয়ে হাজির হই আমার অফিসে তারাও হাজির হয় তো আমার মুরুব্বীদেরকে দেখে তারা বলে যে এদেরকে তো আমিও আমরাও দাওয়াত দিতে হবে এই তারিখে হবে না আর একটা তারিখ করতে হবে পরবর্তীতে মুরুব্বিদের সামনে আরেকটি তারিখ করা হয় ওই তারিখে তারা আর আসে নাই পরবর্তীতে তারা ব্যারিস্টার সুমনের কাছে অভিযোগ দায়ের করে ব্যারিস্টার সুমন থানার ওসি সাহেবকে ফোন দিয়ে বলার পর ওসি সাহেবের মাধ্যমে আমাকে দেখান ইদানিং আমার বিরুদ্ধে এই বিষয়টি নিয়ে থানার মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেছে । থানার এসআই মৃদুল আমাকে এবং তাদেরকে এক সপ্তা পর্যন্ত বুঝার টাইম দেন এবং ১১ জুলাই বসার জন্য টাইম নির্ধারণ করেন কিন্তু এরই মধ্যে তারা ভিডিও করে মিথ্যা তথ্য দিয়ে এলাকার মধ্যে আমার মানহানি করছে। সে ট্রাফিক সিগনালও বুঝে না লোকেশনও বুঝে না এমনকি কোন একটা সাইনবোর্ড পর্যন্ত পড়তে পারে না, যার কারণে তারে ড্রাইভিংও দেওয়া সম্ভব হয়নি পরবর্তীতে তাদের গার্জিয়ানদের অনুরোধে তাকে হাসপাতাল ক্লিনার এর কাজ দেয়া হয় সেখান থেকে অধিক মুনাফা পাওয়ার লোভে পালিয়ে যায়।

মোহাম্মদ হোসাইন আহম্মেদ
মাহি এন্টারপ্রাইজের মালিক
চুনারুঘাট উপজেলা,
হবিগঞ্জ।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।